1. news@dailydeshcrime.com : দৈনিক দেশ ক্রাইম : দৈনিক দেশ ক্রাইম
  2. info@www.dailydeshcrime.com : দৈনিক দেশ ক্রাইম :
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ০১:২২ অপরাহ্ন

মিরপুর বিআরটিএর ,অফিস সহকারী… বেবি রানী! ……… দালাল সিন্ডিকেট নিয়ে দুর্নীতি ও ঘুষ বাণিজ্য অনিয়ম অভিযোগ পাওয়া গেছ।

মোঃকিবরিয়া আলম।
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) মিরপুরের কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুরুতর দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ সূত্রের বরাতে জানা গেছে, বিআরটিএ-র কিছু কর্মকর্তা বেবি রানী।তিনি আবার নামে বেনামে বিভিন্ন স্থানে বিপুল সম্পদ গড়ে তুলেছেন । আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী শেখ সেলিমের হাত ধরে ছাত্রলীগ থেকে তার এই রাজনীতিতে আসা । পর্যায়ক্রমে শেখ সেলিমের আস্থাভাজনের হয়ে ওঠেন।আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী শেখ সেলিমের হাত ধরে ছাত্রলীগ থেকেতারএইরাজনীতিতে আসা । পর্যায়ক্রমে শেখ সেলিমের আস্থাভাজনের হয়ে ওঠেন মাহবুবুর রহমান। আওয়ামী লীগ সরকারের শুরু থেকে শেখ সেলিমের মাধ্যমে বিআরটিএ অফিসে অফিস সহকারী হিসেবে চাকুরি নেন বেবি রানী । চাকুরির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বহাল তরিয়তে রয়েছেন মিরপুর বিআরটিএতে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অফিস সহকারি পেয়ে রাতারাতি দালালদের নিয়ে ঘুষ বাণিজ্য । ওইসব দোসরদের জন্য এই প্রতিষ্ঠানে দুর্নাম ছড়িয়ে পড়ছে। ওইসব দোসরদের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে বিতাড়িত না করলে তারা একের পর এক অনিয়ম ও দুর্নীতি চালিয়ে যাবে।

রাজধানীর মিরপুর ১৩ নম্বর বিআরটিএ মোটরসাইকেল মালিকানা বদলি শাখায় ১১৭ নম্বর রুমের চিত্র ও তথ্য অনুযায়ী দূর্নীতি — অনিয়মের ব্যাপক অভিযোগ পাওয়া গেছে দ্বায়িত্ব থাকা অফিস সহকারী বেবি রানীর বিরুদ্ধে । এই বেবি রানী অফিস চলাকালে বর্হিরাগত এক ঝাঁক দালাল নিয়ে বেবি রানী তার আশপাশে বসিয়ে তাদের মাধ্যমে বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছেন । শুধু তাই নয় তার চারপাশে কিছু দালাল চক্র তাকে সাহায্য করে থাকেন , সিফাত, জাকির, সোহেল, কামরুল সুজন আরিফ সহ ও আরো অনেকেই । শুধু তাই নয় এই দালালরা , তাদের দালালি ব্যবসাটাকে আরো জমজমাট ও দুর্নীতির অনিয়ম পরিণতি করছেন এমনটা অনেক ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন ,এক গ্রাহকদের কাগজপত্রে ফাইল আটকে রেখে ওই দালালদের মাধ্যমে অর্থের বিনিময়ে ফাইল ঠিক করে দেওয়ারও অভিযোগও পাওয়া গেছে। যে সব দালালদের মাধ্যমে বেবী রানীর কাজ করে তারা , বিআরটিএতে তারা অবৈধ ভাবে কাজ করার জন্য তাদেরকে আইন প্রয়োগকারীরা কয়েক বার আটক হয়েছেন , এখন তাদের নিয়ম কারণ সবকিছু যেন এলোমেলো সুযোগ বুঝে সব কিছু নিমিষেই করেন। তাদের জেল জরিমানাও করা হয় । সেই দালালদের নিয়ে বেবী রানীর তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে । সরজমিনে দেখা গেছে ১১৭ নম্বর রুমে গ্রাহকরা তাদের কাগজপত্রে ফাইল নিয়ে গেলে দায়িত্বরত বেবী রানী কাগজপত্র দেখে বলে তাদের সঙ্গে কথা বলতে। তার নিয়োজিত ওই দালালদের সঙ্গে । দালালদের কাছে গেলে তারা কাগজপত্র দেখে বিভিন্ন অজুহাত দেখায় । পরে অর্থে বিনিময়ে ফাইলের কাজ করে দেয় তারা । জানা গেছে, ওই রুমটি হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ রুম । যে রুমে গ্রাহকদের সকল প্রকার গাড়ীর কাগজপত্রের ফাইল ( রেকর্ড রুম ) রাখা হয় । সেই রুমে ভেতরে আবার দালালদের বসিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম কাজ করছেন বেবি রানী । গ্রাহকদের অভিযোগে জানা যায়, কাগজপত্র সঠিক থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করতে থাকে আর বলেন এখানে কিছু দালাল কাজ করে এদেরকে বিষয় বলেন এরা সব কিছু সমাধান করে দিবে । তারা বলে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাখবে । পুলিশ ভেরিফিকেশন না থাকলে তারা কাগজপত্রের ফাইল রাখবে না। পরে দালালদের মাধ্যমে অর্থ চাওয়া হয় । ১৫০০ থেকে ২০০০ হাজার টাকা দিতে হবে ।তাহলে কাজ করার যাবে । পরে গ্রাহকদের কাগজপত্রে ফাইল ঠিক করে দেওয়া হয় ।
সরেজমিনে আরো চিত্র ভেসে ওঠে, নির্বাহী থাকা কালীন সময়ে তার কম্পিউটারের সার্ভার ডাউন থাকে, এ বিষয়ে জানতে চাইলে সে বলেন নির্বাহী আছে, একা কী কাজ করা যায়, গ্যাটিসরা সব বাহিরে। যার জন্য দরজা বন্ধ করে রুমের সামনে বসে থাকতে দেখা যায় অফিস সহকারী বেবি রানী কে, আরেকটি আশ্চর্য বিষয় হলো সে শুধু মোটরসাইকেল মালিকানা শাখায় কাজ করে না, হে শুধু সিএনজি এবং প্রাইভেটকার মালিক শাখায় এবং দালালি করেই থাকেন , মানে বলতে গেলে একের ভিতরে অধিক কাজ করে থাকেন অথচ ওরা যে কাজের দায়িত্ব থাকা কাজগুলো সম্পূর্ণ করা সেগুলো না করেই দালালকে নিয়ে সেটি দুর্নীতির মহা উৎসব গড়ে তুলছেন। আরো জানা যায় অফিসের সময় শেষ হয়ে গেলেও, অন্যান্য মালিক না এবং বন্দী শাখায় মোটরসাইকেল প্রাইভেটকার সিএনজি সহ একাধিক কাগজপত্র নিয়ে বড় বড় কর্মকর্তার রুমে গিয়ে সই এবং সিগনেচার নিয়ে তদবির করে থাকেন টাকার বিনিময়ে এই সহকারী অফিসার বেবী রানী । শুধু লোপা লালসা মাধ্যমে রাম্রাজ্য কায়েম করছেন যখন ম্যাজিস্ট্রেট অফিসে থাকেন তখন দালাল এবং এই সহকারি অফিসার বেবী রানী কোন কাজেই করেন , যখন ম্যাজিস্ট্রেট চলে যান তখন কাজের পরে দুমদাম শব্দের আওয়াজ , মনে হচ্ছে নতুন অফিস শুরু হলো , শুধু তারা তারা রাত ১০ টা নাগাত অফিসে থাকেন ।এবং তখন তার সার্ভার এক্টিভ থাকে। তখন উপদেশ দিয়ে সবকিছু কাজগুলো সমাধান হয়ে যায় , সংশ্লিষ্টের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং দুদুক ও ম্যাজিস্ট্রেট। এই আওয়ামী লীগের সৈরাচার পতন হওয়ার পর এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশে বেবি রানী রাম রাজ্য কায়েম করেন । এমন একটি তথ্য এবং ভিডিও ফুটেজ আমাদের হাতে এসে পৌঁছল। কিন্তু সরে স্যার পতন হওয়ার পরেও এই আওয়ামী লীগের দোসর অফিস সহকারি বেবি রানীর দুর্নীতি ও অনিয়মের অন্ত সীমা নেই । কে শুনে কার কথা দালাল ও সিন্ডিকেট নিয়ে মিরপুর ও বিআরটিএ’তে রাম-রাজ্য কায়েম করেন। গণমাধ্যম কর্মী এইরুমে তথ্য জানতে গেলে তাদের উপরে চড়াও হয়ে বসেন বেবী রানীর পালিত কিছু দালালরা। তারা বলে এই রুমে কেন ঢুকছেন আমরা বিআরটিএ পরিচালকসহ সবাইকে ম্যানেজ করে আমরা এখানে বসে কাজ করি। আমাদের এ বি আর টি তে কাজ করতে কোন বাধা নেই কি করবো না করবো সেটা আমাদের বিষয় কে অফিসে বসবে আর বসবে না কে সহকারী পরিচালক আর কে কর্মকর্তা এগুলো আমাদের দেখার ও বলার সময় নেই। অনেকেই অভিযোগ করে বলেন সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীরা অভিযোগ করে বলেন, শেখ সেলিম ও ওবায়দুল কাদেরের দোসররা সংশ্লিষ্ট অফিসে চাকুরি করে যাচ্ছেন । তিনি চাকুরীরিতে থাকা অবস্থায় ক্ষমতার বিশেষ প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে নামে বেনামে কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন, অনেকেই অভিযোগ করেন তার স্বামীর সন্তান বলতে কিছুই নেই আমরা আমাদের জানামতে কিন্তু এত সম্পদ কত টাকা পয়সা দিয়ে কি করবেন নিয়ে প্রশ্ন জনগণের ।তার এই অপকর্মের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সবকিছু বেরিয়ে আসবে বলে অভিযোগকারীর ধারণা করেন । তাই সংশ্লিষ্ট বিভাগের উপদেষ্টার ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কাছে আমার আকুল আবেদন অফিস সহকারি বেবি রানীর বিরুদ্ধে আনিতো অভিযোগগুলো তদন্ত করবেন ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© 𝐰𝐰𝐰.𝐝𝐚𝐢𝐥𝐲𝐝𝐞𝐬𝐡𝐜𝐫𝐢𝐦𝐞.𝐜𝐨𝐦
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট